বিশ্বযুদ্ধ

সাধারণ জ্ঞান - আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী - বিশ্বযুদ্ধ
Please, contribute to add content into বিশ্বযুদ্ধ.
Content

ইউরোপে ২৮ জুলাই, ১৯১৪ থেকে ১১ নভেম্বর, ১৯১৮ পর্যন্ত সংঘটিত হওয়া ভয়াবহ যুদ্ধটি 'মহাযুদ্ধ বা Great Har' নামে পরিচিত। এটি মূলত Great Economic Powers এর মধ্যে ক্ষমতার মনের প্রতিফলন ছিল Great War'। শেষ হয় ১১ নভেম্বর ১৯১৮ সালে জার্মানির আত্মসমর্পণের মাধ্যমে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পক্ষসমূহ

অক্ষশক্তি

জার্মানি

অস্ট্রিয়া

হাঙ্গেরি

উসমানীয় সাম্রাজ্য 

বুলগেরিয়া

*

মিত্রশক্তি

যুক্তরাজ্য

যুক্তরাষ্ট্র

ফ্রান্স

রাশিয়া

ইতালি

জাপান

 

জেনে নিই 

  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ The Great War নামে পরিচিত 
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়- ২৮ জুলাই, ১৯১৪ সালে।
  •  প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রধান কারণ ছিল জার্মানীদের উগ্রজাতীয়তাবাদ নীতি।
  •  প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন উড্রো উইলসন (২৮তম)।
  • উড্রো উইলসনের ১৪ দফা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয় ।
  •  প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্রশক্তির প্রধান ছিল- জেনারেল ফচ ।
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকার যুদ্ধ জাহাজ 'লুসিতানিয়া' ডুবিয়ে দেয়- জার্মানি। 
  •  যুক্তরাষ্ট্র- জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে- ১৯১৭ সালের ৬ এপ্রিল ।
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধে- অক্ষশক্তি পরাজয় বরণ করে।
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানির চ্যান্সেলর ছিলেন- অটোভন বিসমার্ক।
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি আত্মসমর্পন করে- ১১ নভেম্বর ১৯১৮ সালে।
  •  প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি হয় ১১ নভেম্বর ১৯১৮ সালে
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বিরতির চুক্তির নাম প্যারিস শান্তি চুক্তি ১৯১৮ সাল। 
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বিরতি চুক্তি হয় জার্মানি ও মিত্রপক্ষের মধ্যে প্যারিস চুক্তির ম্যাধ্যমে।
  •  ভার্সাই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ২৮ জুন ১৯১৯ সালে।
  •  লীগ অব নেশন ১৯৪৬ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিলুপ্ত হয়।
Content added || updated By
জাতিপুঞ্জ সৃষ্টি করা
অটোমানদের জায়গা দখল করা
ইহুদিদের জন্য একটি জাতিরাষ্ট্র গঠন
জার্মানির বিরুদ্ধে মিত্র শক্তির নতুন কৌশল অবলম্বন
জার্মানির বিরুদ্ধে মিত্র শক্তির নতুন কৌশল অবলম্বন
জাতিপুঞ্জ সৃষ্টি করা
অটোম্যানদের জায়গা দখল করা
ইহুদিদের জন্য একটি জাতি রাষ্ট্র গঠন

অস্ট্রিয়ার হবু সম্রাট ও সম্রাজ্ঞী, আর্কডিউক ফার্ডিনান্ড এবং সোফিয়া, বসনিয়া সফরে যান। ২৮শে জুন, ১৯১৪ বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারায়েভো শহরে অস্ট্রিয়ার যুবরাজকে হত্যা করে সার্বিয়ার গ্যাবরিয়েল নামে এক নাগরিক জাতি হিসেবে সার্ব হওয়ায় অস্ট্রিয়া সার্বিয়ার থেকে বিচার চায়, সেই সাথে ক্ষতিপূরণ সার্বিয়া কিছু শর্ত মানলো, কিছু মানলো না। অস্ট্রিয়া ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিলো এবং সময় ফুরিয়ে গেলে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি ২৮শে জুলাই সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। অস্ট্রিয়াকে সরাসরি সাহায্য করে জার্মানি।

 

বিশ্বযুদ্ধের অন্যান্য কারণ

  • ১৮৭১ সালে অটো ভন বিসমার্ককের জার্মানির মিত্রতার নতুন কূটনীতি
  •  Tripple Alliance' ও 'Tripple Entente' এর প্রভাব
  •  সার্বিয়ার ব্লাক হ্যান্ড' নামক গুপ্ত বাহিনী গঠন করে। খনিজসমৃদ্ধ বলকান অঞ্চলের প্রতি লোভ ।
  • ১৯১৭ সালের ৬ এপ্রিল জার্মান নৌ-বাহিনী আটলান্টিক মহাসাগরে মার্কিন জাহাজকে ব্রিটিশ জাহাজ মনে করে আক্রমণ করলে যুক্তরাষ্ট্র ঐ দিনই জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা ।

 

 

 

Content added || updated By

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ফলাফল

Please, contribute to add content into প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ফলাফল.
Content
  •  ভার্সাই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ২৮ জুন ১৯১৯ [কার্যকর ১০ জানুয়ারি ১৯২০]
  • জাতিপুঞ্জ আনুষ্ঠানিকভাবে গঠিত হয় ১৯২০ সালের ১০ জানুয়ারি ।
  •  জাতিপুঞ্জ গঠনের প্রস্তাবক মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন।
  • প্রধান উদ্দেশ্য- আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। 
  •  বিভাগ ছিল ৩টি (অ্যাসেম্বলি, কাউন্সিল ও সচিবালয়)।
  • প্রথম কাউন্সিলের অধিবেশন বসে ১৬ জানুয়ারি ১৯২০ ।
  •  প্রতিষ্ঠাকালীন মোট সদস্য ৪২টি দেশ।
  •  স্থায়ী সদস্য ছিল ৪ টি- ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি ও জাপান ।
Content added By
  • ১৯১৭ সালে লেনিন এক কৃষক সম্মেলনে যুদ্ধ হতে রাশিয়ার নাম প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন । 
  • প্রত্যাহারের ঘোষণাটি পিস ডিক্রি নামে পরিচিত ছিল। 
  • এর মূল উদ্দেশ্য ছিল শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
  • উড্রো উইলসন এই প্রস্তাবের আলোকেই ১৪ দফা ঘোষণা করে।
Content added By

বেলফোর ঘোষণা (তারিখ ২ নভেম্বর ১৯১৭) হল ব্রিটিশ ইহুদি সম্প্রদায়ের একজন নেতা ব্যারন রথচাইল্ডের কাছে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র সচিব আর্থার জেমস বেলফোরের লেখা একটি চিঠি। জায়নিস্ট ফেডারেশন অব গ্রেট ব্রিটেন এন্ড আয়ারল্যান্ড নামক সংগঠনের কাছে পাঠানোর জন্য চিঠিটি তাকে দেয়া হয়। সেটাই ইতিহাসে বেলফোরের ঘোষ নামে পরিচিত।

  • ইহুদিরা ফিলিস্তিনে মাতৃভূমি গঠনের অধিকার লাভ করে বেলফোর ঘোষণার ফলে।
  • বেলফোর ঘোষণা করা হয়- ১৯১৭ সালে।
  • ‘ইহুদিদের চক্রান্তে ফিলিস্তিনিরা তাদের মাতৃভূমি হারায়- ১৯৪৮ সালে।
  • পৃথিবীর একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্র- ইসরাইল।

 

 

  • ইহুদী বিজ্ঞানী চাইম ওয়াইজম্যানের 'এসিটোন বিস্ফোরক আবিষ্কার করে বৃটিশদের পরাজয় হাত থেকে রক্ষা করে ।
  • তার পুরস্কার স্বরূপ চাইম ওয়াইজম্যানকে ১৯১৭ সালে লন্ডনে এক সংবর্ধনা দেয়া হয় সেখানে ওয়াইজম্যান প্যালেস্টাইনে ঈশ্বরের প্রমিজ (promised land) অনুযায়ী ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবী উত্থাপন করেন।
  • তাকে খুশি করতেই তৎকালীন বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার বেলফোর ইহুদী নেতা রথচাইল্ডকে প্যালেস্টাইনে একটি ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পত্র লিখেন যা ইতিহাসে বেলফোর ঘোষণা নামে পরিচিত। 
  •  বৃটিশ লাইব্রেরিতে পত্রটি সংরক্ষিত আছে 
  • বেলফোর ঘোষণার ৩১ বছর পর ১৯৪৮ সালে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়।
Content added || updated By
জাতিপুঞ্জ সৃষ্টি করা
অটোমানদের জায়গা দখল করা
ইহুদিদের জন্য একটি জাতিরাষ্ট্র গঠন
জার্মানির বিরুদ্ধে মিত্র শক্তির নতুন কৌশল অবলম্বন
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯১৮ সালের ৮ জানুয়ারি মার্কিন কংগ্রেসে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বন্ধে করণীয় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ১৪টি দফা উত্থাপন করেন যা Fourteen Points নামে পরিচিত।
  • ১৪ দফার প্রথম দফা- উন্মুক্ত কূটনীতি ও শান্তিপূর্ণ প্রতিষ্ঠা ।
  • ১৪ দফার ১৪তম দফা- জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠার কথা বলা আছে।
Content added By
Please, contribute to add content into লৌকর্ণ চুক্তি.
Content
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রভাবে (১৯২৯-১৯৩৯) সাল পর্যন্ত মার্কিন শেয়ার বাজারে যে অর্থনৈতিক ধ্বস নামে তাই ইতিহাসে মহামন্দা বা Great Depression নামে পরিচিত।
  • ১৯২৯ সালের ২৯ অক্টোবর শেয়ার বাজারে সবচেয়ে ভয়াবহ ধ্বস নামার কারণে দিনটিকে Black Tuesday বলা হয় ।
Content added By
  • ১৯১৭ সালে জার সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।
  • ১৯১৮ সালে জার্মান সাম্রাজ্যের পতন হয়।
  •  ১৯১৮ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।
  •  ১৯২২ সালে অটোমান সাম্রাজ্যের পতন ঘটে ।
Content added By

যুগোস্লাভিয়া রাষ্ট্র গঠন

Please, contribute to add content into যুগোস্লাভিয়া রাষ্ট্র গঠন.
Content
  • ১৯২৯ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাংকলিন রুজভেন্ট যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দেয় তা মোকাবেলা করতে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন, সেটাই নয়া নীতি বা New Deal 
  • রুজভেল্টের এই নয়া নীতির প্রেক্ষিতে তৎকালীন মার্কিন অর্থ সচিব মিস্টার হোয়াইট একটি পরিকল্পনা দেন যা White Plan নামে পরিচিত।
  •  এই প্রেক্ষিতেই ১৯৪৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিটন উডস অঙ্গরাজ্যে ব্রিটন উডস সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনেই মার্কিন ডলারকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই সম্মেলন থেকে ৩টি অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম হয় । যথা: World Bank, IMF, GATT
  •  এই প্রতিষ্ঠানসমূহ একত্রে 'ব্রিটন উডস ইনস্টিটিউসনস' বলা হয়।
Content added By
  • ১৯২০ সালে ফ্রান্সের সেভার্স শহরে ১৩টি দেশ মিলে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে অটোমান সাম্রাজ্যকে শাস্তি প্রদান ও তুরস্কের আত্মসমর্পণের জন্য ।
  •  এই চুক্তিটি সেভার্স চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তিতেই বলা হয়, সিরিয়া ও লেবানন ফ্রান্সের অধীনে থাকবে এবং ইরাক ও ফিলিস্তিন বৃটেনের অধীনে থাকবে।
Content added By
  • ১৯২৫ সালে সুইজারল্যান্ডের লৌকর্নতে ৭টি চুক্তির সমঝোতা করা হয়। সেখানে লন্ডনে জার্মানি, ফ্রান্স, বৃটেন, বেলজিয়াম, ও ইতালি এই ৫টি দেশ মিলে চূড়ান্তভাবে চুক্তিটি স্বাক্ষর করে বৃটেনের তত্ত্বাবধানে।
  • লৌকর্ন চুক্তির উদ্দেশ্য:

জাতিপুঞ্জে জার্মানিকে নিয়ে আসা।

ফ্রান্সের সাথে জার্মানির বিরোধের মীমাংসা।

Content added By

যুগোস্লাভিয়া রাষ্ট্র গঠন

  •  Socialist Federal Republic of Yugoslavia প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর সামরিক শক্তিবিহীন ও খনিজ সম্পদে পরিপূর্ণ বলকান অঞ্চলের রাষ্ট্রগুলো নিরাপত্তাহীনতায় পরে।
  •  ১৯১৮ সালে বলকান অঞ্চলের সামরিক শক্তিহীন ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলো নিয়ে গঠন করা হয় যুগোস্লোভিয়া ।
  • ১৯৯২ সালে তা আবার ভেঙ্গে দিয়ে প্রথমে ৫টি এবং পরবর্তীতে আরও দুটিসহ মোট ৭টি প্রজাতন্ত্র গঠিত হয়।

 

Content added By

প্রেক্ষাপট। মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে বিধ্বংসী যুদ্ধ ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এ যুদ্ধে বিশ্বের সব বড় দেশগুলো জড়িয়ে পড়ে। আধুনিক সামরিক অস্ত্রের নির্বিচারে ব্যবহারের ফলে এ যুদ্ধে সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে পার কোটি মানুষ প্রাণ হারায়। যুদ্ধের প্রধান কারণ ছিল ১ম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি, ইতালি এবং জাপানে ফ্যাসিবাদের উত্থান। ১ম বিশ্বযুদ্ধোত্তর জার্মানির ওপর চাপিয়ে দেয়া অপমানজনক ভার্সাই চুক্তি জার্মানিতে উগ্র নাৎসিবাদের জন দেয়। অবশেষে, ১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ সালে জার্মানির পোল্যান্ড আক্রমণের মধ্য দিয়ে ২য় বিশ্বযুদ্ধের আনুষ্ঠানিকতা সূচিত হয়। ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালে জাপান পার্ল হার্বার আক্রমণ করলে ২য় বিশ্বযুদ্ধ ইউরোপ ছাপিয়ে সারাবিশ্ব ছড়িয়ে পরে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ সালে।

 

জেনে নিই 

  • জাপান পার্ল হারবার আক্রমণ করে ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালে।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যোগ দেয়-১০ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালে
  • এডলফ হিটলার আত্মহত্যা করেন ৩০ এপ্রিল ১৯৪৫ সালে।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পিতৃভূমি- রাশিয়া।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বাফার স্টেট ছিল 'বেলজিয়াম ।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইরান সমর্থন করে- জার্মানকে।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোরিয়া ছিল জাপানের অধীন।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে তৎকালীন ভারত সরকার ব্রিটেনকে সমর্থন করে।
  • The historical 'D-day' is realated with Second World War.
  •  D day সংঘটিত হয়- ৬জুন ১৯৪৪ সালে।
  • দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানি আত্মসমর্পণ করে ১৯৪৫ সালের ৯ আগস্ট।
  • দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জাপান আত্মসমর্পণ করে ১৪ আগস্ট ১৯৪৫ সালে।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ সালে।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা হয়েছিল জার্মানির- ন্যুরেমবার্গে।
  •  প্রথম পারমাণবিক বোমা ফেলা হয়েছিল জাপানে ৬ আগস্ট ১৯৪৫ সালে হিরোসিমায়।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মরুভূমিতে যুদ্ধ করে 'ডেজার্ট ব্যাট' উপাধি পান জেনারেল মন্টিগোমারী (বৃটেন)। 
  •  নাগাসাকিতে ফ্যাটম্যান ও হিরোসিমাতে লিটল বয় নামক পারমানবিক বোমা ফেলা হয়।
  • নাগাসাকিতে ফ্যাটম্যান ও হিরোসিমাতে লিটল বয় ফেলার নির্দেশ দেন- মার্কিন প্রেসিডেন্ট হেনরি ট্রুম্যান।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পক্ষসমূহ 

মিত্রশক্তি 

যুক্তরাজ্য 

যুক্তরাষ্ট্র 

রাশিয়া 

ফ্রান্স 

বেলজিয়াম 

অক্ষশক্তি 

জাপান 

জার্মানি 

ইতালি 

*

*

মিত্রশক্তির রাষ্ট্রনায়ক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র 

ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট এবং হ্যারি ট্রুম্যান

যুক্তরাজ্য 

চেম্বারলিন, উইনস্টন চার্চিল, এবং ক্লিমেন এটলি

 

সোভিয়েত ইউনিয়ন

যোসেফ স্ট্যালিন

অক্ষশক্তির রাষ্ট্রনায়ক

জার্মানি

এডলফ হিটলার

জাপান

সম্রাট হিরোহিতা

ইতালি

বেনিত মুসোলিনী

পক্ষসমূহের সামরিক বাহিনীর প্রধান

দেশের নাম

সামরিক বাহিনীর প্রধান

বিশেষ্য তথ্য

ব্রিটেন 

বার্নার্ড ল মন্টেগোমারী

ডেজার্ট ব্যাট নামে পরিচিত ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্র 

জর্জ মার্শাল

তিনি পরবর্তীতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন।

[যুদ্ধ পরিচালনার দায়িত্ব ছিল আইজেনহাওয়ায়]

জার্মানি 

ফিল্ড মার্শাল রোমেল

ডেজার্ট ফক্স নামে পরিচিত ছিলেন

 

Content added By
  • পরিচয়: Down Day / Normand Landings / Operation Neptune.
  • সময়: ৬ জুন, ১৯৪৪ সাল।
  • বিষয়বস্তুঃ এ দিন মিত্রশক্তির প্রায় ১,৫৬,০০০ সৈন্য ফ্রান্সের নরম্যান্ডি উপকূলে অবতরণ করে।
  • পরিচালিত অপারেশনের নাম- অপারেশন ওভারলর্ড ।
  •  ফলাফল: ফ্রান্সকে জার্মানি থেকে মুক্ত করা হয়।
Content added By
  • পরিচয়- সোভিয়েত ইউনিয়নে অক্ষশক্তির আক্রমণের সাংকেতিক নাম ছিল- অপারেশন বারবারোস
  • স্থান- সোভিয়েত ইউনিয়ন। 
  • সময়- ২২ জুন-০৫ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালে 
  • নেতৃত্ব দেন- অক্ষশক্তির নেতৃত্বে ছিলেন এডলফ হিটলার ।
  • উদ্দেশ্য- সোভিয়েত ইউনিয়নের পশ্চিমাঞ্চল দখল করে নেয়া।
Content added By
  • পরিচয়- হিটলারের নাৎসি বাহিনী ইংল্যান্ডের উপর পরিচালিত বিমান হামলার সাংকেতিক নাম।
  • পরিচালনায়- অক্ষশক্তি।
  • সময় - ১৩ আগস্ট ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ সাল
  • নেতৃত্ব দেন - জার্মান বিমান বাহিনী (Luftwaffe) প্রধান মার্শাল গোয়েরিং। 

 

Content added By
  • পরিচয়: Victory in Europe Day. 
  • সময়: ৮ মে, ১৯৪৫ সাল।
  • বিষয়বস্তু: জার্মানি ফ্রান্সের নিকট আত্মসমর্পণ দলিলে।
  • জার্মানির হয়ে আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন। ফিল্ড 
  • মার্শাল উইলহেম কেইটেল।
  • ফলাফল: জার্মানির চূড়ান্ত পরাজয় ।
Content added By
  • পরিচয়ঃ  জার্মান নাৎসি এবং তাদের সহযোগীদের দ্বারা ইউরোপীয় ইহুদিদের উপর পরিচালিত গণহত্যার নাম হলোকাস্ট।
  • সময়সীমাঃ ১৯৪১-১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দ।
  •  উদ্দেশ্য: ইহুদিদের জাতিগত নিধন।
  • নিহত ইহুদির সংখ্যা: প্রায় ৬০ লাখ। 
  •  হলোকাস্ট শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল: ১৮৯৫ সালে আর্মেনিয়ায় হামিদিয়ান গণহত্যার সময়। 
  •  ইহুদি নিয়ে জার্মান আইনের নাম: 'ন্যুরেমবার্গ ল' বা 'রাইখ নাগরিকত্ব আইন । এই আইন অনুসারে, “জার্মানি শুধু জার্মান বংশোদ্ভূতদের।”
Content added By
Please, contribute to add content into পার্ল হারবার.
Content
  •  জাপানের সর্ববৃহৎ দ্বীপ হনণ্ডর সর্ববৃহৎ শহর হিরোশিমায় প্রথমবারের মতো পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করা হয়।
  • ৬ আগস্ট, ১৯৪৫ সালে বোমা ফেলে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী ।
  • পারমাণবিক বোমার নাম ছিল: Little Boy 
  •  জাপানের নৌ-সেনা সদর দপ্তর এবং সর্ববৃহৎ সামরিক রসদ সরবরাহের ডিপো ছিল- হিরোশিমা শহরে ।
  • লিটল বয় বহনকারী বিমানের নাম- বোয়িং বি ২৯ সুপার (এনোলা গ্যা) ।
Content added || updated By
১৯৪৫ সালের আগস্ট মাসে
১৯৪৫ সালের মে মাসে
১৯৪৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে
১৯৪৪ সালের আগস্ট মাসে
  • জাপানের কিয়ো দ্বীপে নাগাসাকি (অন্তরীপ) শহরের বন্দর নগরী।
  • ৯ আগস্ট, ১৯৪৫ সালে পারমাণবিক বোমার নিক্ষেপ করা হয় ।
  • পারমাণবিক বোমার নাম ছিল: Fat Man
  • ফ্যাটম্যান নিক্ষেপের কথা ছিল- ককোরা শহরে। কিন্তু পাশের শহর ইয়াওটাতে আগের দিন বোমা হামলার ফলে ককোরার আকাশ ধোয়াচ্ছন্ন ছিল ফলে দ্বিতীয় টার্গেট নাগাসাকিতে বোমা ফেলা হয়। 
  •  ফ্যাটম্যান বহনকারী বিমান বোয়িং বি-২৯ সুপার (বক্সার)
Content added || updated By

১৯৪৩ সালে ৩ সেপ্টেম্বর, মিত্রশক্তি সিসিলি আক্রমণ করে ইতালিকে পরাজিত করে এবং ১৯৪৩ সালের ২৫ জুলাই মুসোলিনী পদত্যাগে বাধ্য হন। ১৯৪৫ সালের ২৯ জুলাই মুসোলিনীকে পিটিয়ে হত্যা করে ইতালীয় পার্টিশন গ্রুপ ।

Content added By

জার্মানি আত্মসমর্পণ করে ৭ মে, ১৯৪৫ আত্মসমর্পণ চুক্তি হয় ফ্রান্সের বিমস শহরে। জার্মানির পক্ষে আত্মসমর্পণ পরে স্বাক্ষর করে-ফিল্ড মার্শাল উইলহেম কেইটেল। মিত্রপক্ষের হয়ে স্বাক্ষর করে জেনারেল আইজেনহাওয়ার । ইউরোপে বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়- ৮ মে, ১৯৪৫ খ্রি. Victory in Europe Day (VE Day)

Content added By

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রম্যানের আদেশে পারমানবিক বোমা নিক্ষেপের পর ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট জাপান আত্মসমর্পণ করে । চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ সালে। আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান হয় মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস মিসৌরিতে । ১৫ আগস্ট, ১৯৪৫ থেকে ২রা সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত মিত্রশক্তি উৎযাপন করে Victory Over Japan (VJ-day) নামে।

Content added By

২য় বিশ্বযুদ্ধের Big Three হিসেবে পরিচিত যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে একমত পোষণ করলে জার্মানীর ন্যুরেমবার্গে একটি সামরিক আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয় যা ন্যুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনাল নামে। পরিচিত। এই ট্রাইব্যুনালে প্রায় ২০০ জার্মান যোদ্ধাপরাধীর বিচার করা হয়। মোট অভিযুক্ত হয় ২৪ জন আর মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয় ১২ জন আসামিকে।

Content added By

অপারেশন ওভারলর্ড (Operation Overlord )

  • পরিচয় - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সংঘটিত নরম্যান্ডি যুদ্ধের সাংকেতিক নাম ছিল- অপারেশন ওভারলর্ড।
  • পরিচালনায়- মিত্রবাহিনী।
  • স্থান- ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলের নরম্যান্ডি সময়।
  • সময় - ৬ জুন- ৩০ আগস্ট, ১৯৪৪ সাল।
  • নেতৃত্ব দেন - মিত্রবাহিনীর সর্বোচ্চ কমান্ডার জেনারেল ডেভিড ডোয়াইট আইসেন হাওয়ার।
Content added By
  • পরিচিতি : প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপের হুনুলুলুর কাছে অবস্থিত মার্কিন নৌ ঘাঁটি 
  • জাপান পার্ল হারবারে আক্রমণ করে: ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ খ্রি. সকাল ৭টা ৪৮ মিনিটে।
  •  হামলার পটভূমিঃ মনরো ডকট্রিন (১৮২৩) অনুসরণ করার কারণে পার্ল হারবারে আক্রমণের আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। কিন্তু জাপান উগ্র সাম্রাজ্যবাদ নীতি অনুসরণ করে ১৯৩৭ সালে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করলে এবং নানকিং গণহত্যা সংঘটিত করলে যুক্তরাষ্ট্র জাপানের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করে। যার ফলশ্রুতিতে জাপান মার্কিন নৌ ঘাঁটি পার্ল হারবারে আক্রমণ করে।
  •  ফলাফল: যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪১ সালের ৮ ডিসেম্বরে জাপানের বিরুদ্ধে এবং ১১ ডিসেম্বর, ১৯৪১ তারিখে জার্মানি এবং ইতালির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
  •  জাপান কর্তৃক অপারেশনের নাম: অপারেশন টোরা টোরা।
Content added By
Promotion